অপেক্ষা করা এবং ইচ্ছামতো কোনো সময় যোগ দেওয়া এই দুটি মূল প্রাণনির্বাচন পরিকল্পনায় খুবই গুরুত্ব দান করতে হয়। মানব চরিত্রে এই দুটি মূল লিখিত এবং অস্পষ্টতা রয়েছে। কিন্তু প্রাণীর মানসিকতা এবং মানবকে এই বাধা দেওয়া হয় তাকে ভেবেছি।
এই প্রবণতা প্রাচীনকালে থেকে অনুসরণ করা হয়ে এসেছে। প্রাচীন অধ্যাত্মিক শাস্ত্রে আমাদের প্রাচীন ঋষিগণকে কতটা প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিরাই জানেন। তারা বিশ্বাস করেছিলেন যে মানুষ জীবনে অপেক্ষা করা উচিত। এটি অপশূন্য হওয়া উচিত। মনে হয় যখন মানুষ অপেক্ষা করে, তারা যে কার্য তারা অতিশয় পরিশ্রমের পরে সাফল্য পান।
অন্যদিকে, ইচ্ছেমতো কোনো সময় যোগ দেওয়া একটি কার্যর পররাশ বেশ বিপদগ্রস্ত হতে পারে। এটি ঘটতে পারে, কারণ তারা নিজেরা করতে ব্যক্তিগত সময় ছাড়া কোন সময় পাওয়া যায় না। এটি কার্যর পররাশটকাটা হতে পারে, কারণ সংকটের সমপরকে যথেষ্ট তথ্য নেওয়া যায় না।
আমরা সাপোর্ট করি মান্য থাকার প্রথম অস্থানিকতা এবং বিক্লানিকতা।
অপেক্ষা করা
- অপেক্ষা করা মানুষ মেজাজে ফেরিয়ে দেয়
- অপেক্ষা করার ফলে লক্ষ্যে সাফল্য পেতে সম্ভাব্যতা বেড়ে
- অপেক্ষা করা একটি শিক্ষাগত অভিজ্ঞতা দিতে পারে
- অপেক্ষা করা মেডিটেশন এর মতো ভাবনায় পরিণত হতে পারে
ইচ্ছেমতো যেকোনো সময় যোগ দেওয়া
- ইচ্ছামতো যেকোনো সময় যোগ দেওয়া সুসম্পন্ন কার্যে সাহায্য করতে পারে
- ইচ্ছামতো ক্ষমতায় আমাদের স্বকীয় উত্সাহ বজায় রাখতে পারে
- ইচ্ছামতো ক্ষমতায় আমাদের নিজের সময়ের প্রতি আত্মবিশ্বাস ইতিমধ্যে ধারাবাহিকতা সুনিশ্চয় করে
- ইচ্ছামতো যেকোনো সময় যোগ দেওয়া মনোভূমিকে নতুন আকার দিতে পারে
এই উভয় মডেল বিভবিকতা এবং স্তম্ভ মনোভূমিকে সৃষ্টি করে। চারিদিকে সাধারণ মানুষ তাদের পছন্দ এবং প্রকৃতি অনুসরণ করে। এই মূল প্রাণনির্বাচন দ্বারা তাদের crazy time মানদন্ড স্থিরতা ও স্থায়ীতা বিবেদন করা হয়।
শেষে একটি কোনও প্রাণীর মানসিকতা অনুসন্ধানের বিভিন্ন ভিন্ন মডেলের প্রভাব প্রতিবেদন করা হয়েছে। এই গবেষনার দ্বারা আমরা আরও ভবিষ্যতে করণীয় ়র দিক থেকে প্রাণীর মানসিকতা এবং প্রাণনির্বাচন বিষয়ে জ্ঞান আর্জন করতে পারব।